জঘন্য ফাউল করেও জার্মান গোলরক্ষক দেখেননি কোনো কার্ড

 

ফিরে দেখা Football বিশ্বকাপ ১৯৮২

১৯৮২ বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে মুখোমুখি হয় ফ্রান্স ও পশ্চিম জার্মানি। সেই ম্যাচে জার্মান গোলরক্ষক শুমাখার ফরাসি ফুটবলার ব্যাটিস্টনকে ভয়াবহ এক ফাউল করে বসেন। যার ফলে ব্যাটিস্টনের দুটি দাঁত ও পাঁজরের ৩টি হাড় ভেঙে যায়। অচেতন হয়ে মাঠ ছাড়েন ব্যাটিস্টন। তবে এমন মর্মান্তিক ফাউলে লাল কার্ড তো দূরের কথা, হলুদ কার্ড পর্যন্ত দেননি রেফারি। ম্যাচ শেষে ডাচ রেফারি জানান সেই ঘটনা তার চোখেই পড়েনি।

খেলায় তখন ১-১ গোলের সমতা। এমন সময় ফরাসি ব্যাটিস্টনকে ডি-বক্সের ভেতরে অগ্রসর হতে দেখে তাকে পরাজিত করতে দূরন্ত গতিতে ছুটে আসেন জার্মান গোলরক্ষক শুমাখার।

খেলায় তখন ১-১ গোলের সমতা। এমন সময় ফরাসি ব্যাটিস্টনকে ডি-বক্সের ভেতরে অগ্রসর হতে দেখে তাকে পরাজিত করতে দূরন্ত গতিতে ছুটে আসেন জার্মান গোলরক্ষক শুমাখার।

খেলায় তখন ১-১ গোলের সমতা। এমন সময় ফরাসি ব্যাটিস্টনকে ডি-বক্সের ভেতরে অগ্রসর হতে দেখে তাকে পরাজিত করতে দূরন্ত গতিতে ছুটে আসেন জার্মান গোলরক্ষক শুমাখার।

ফ্রান্স যখন ফাইনালে স্থান করে নেওয়ার আনন্দে মাতবে তার আগমুহূর্তে ম্যাচে দুর্দান্তভাবে ঘুরে দাঁড়ায় জার্মানি। ম্যাচের শেষ মুহূর্তে হেই কার্ল ও হেইঞ্জের গোলে সমতায় ফিরে জার্মানি। ৩-৩ গোলে খেলা গড়ায় টাইব্রেকারে।

পেনাল্টি শুট-আউটে পশ্চিম জার্মানির কাছে ৫-৪ গোলে হেরে ফাইনাল যাওয়ার স্বপ্নভঙ্গ হয় আসরের অন্যতম ফেভারিট ফ্রান্সের। তবে জয় পরাজয় ছাপিয়ে শুমাখারের বিতর্কিত ফাউল আর রেফারির সেই বাজে সিদ্ধান্ত বিশ্বকাপ ইতিহাসে আজও এক কলঙ্কজঙ্ক অধ্যায় হয়ে আছে।